
যশোর প্রতিনিধি : যশোরে বিআরটিসি বাসে আগুনের মামলায় জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, কেন্দ্রীয় নেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিতসহ ৪৪ নেতাকর্মীর অব্যহতি চেয়ে চুড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছে পুলিশ। মামলার তদন্ত শেষে এজাহারনামীয় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ না পাওয়ায় তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই ঝন্টু কুমার বসাক আদালতে এ রিপোর্ট জমা দিয়েছেন।
অপর অব্যহতিপ্রাপ্তরা হলো, সাবেক পৌর মেয়র মারুফুল ইসলাম মারুফ, মনির আহম্মেদ সিদ্দিকী, শফিয়ার রহমান, এম তমাল আহম্মেদ, নাজমুল হোসেন বাবুল, রাজিদুর রহমান সাগর, কামরুজ্জামান বাপ্পী, কাজী আজগর আলী, আব্দুল কুদ্দুস বিশ্বাস, আবুল হাসান জহির, আলী হায়দার রানা, উপধ্যক্ষ মকবুল হোসেন, হাসান আলী, শাহাবুদ্দিন, রবিউল ইসলাম, মোস্তফা আমীর ফয়সাল, তানভীর আহম্মেদ তুহিন, আবুল কালাম আজাদ, সাইফুল ইসলাম, সালাউদ্দিন আলী, আব্দুল রাজ্জাক, রাশেদ, মামুনুর রহমান বাবু, আলী আকবর মিঠু, আমিনুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, জিএম সামাদ, পারভেজ হোসেন, রাজু আহম্মেদ, মনিরুল ইসলাম পলাশ, পিকুল হোসেন, সালাউদ্দিন হোসেন আশিক, ওমর খুসরু রুমন, শহিদুল ইসলাম টগর, রাকিব খান, সোহানুর রহমান জাহিদ, সাগর, মনিরুজ্জামান জাহিদ ও মুশফিকুর রহমান ইমন।
মামলার অভিযোগে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে যশোর শহরের খুলনা বাসস্টান্ড এলাকায় রাখা একটি বিআরটিসি বাসে আগুর দেয় দূবৃত্তরা। ফায়ার সার্ভিস সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। পুলিশও তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে গিয়ে সন্দেহজনক ভাবে তিনজনকে আটক করে। এ ঘটনায় কোতয়ালি থানার তৎকালিন এসআই জয়ন্ত সরকার বাদী হয়ে আটক তিনজনসহ বিএনপি নেতা সাবু, খোকন, অমিত, মারুফ, তমালসহ ৪৪ জনকে আসামি করে নাশকতার উদ্দ্যেশে বাসে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে মামলা করেন।
এ মামলার দীর্ঘ তদন্ত শেষে আটক তিনজনসহ এজাহারনামীয় আসামিদের বিরুদ্ধে ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ না পাওয়ায় আদালতে এ চুড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।
Leave a Reply